সাবাস মাহি জলিল শকুনদের চিনিয়ে দেওয়ার জন্য !
কতোটুকু অন্তরে কষ্ট হলে একজন মানুষ উত্তেজিত হয়ে উঠেন তার প্রমান গতকালের অনুষ্টান ।
ডাকাত সম্মোদন করে তিনি দোকানদারদের বিদ্রুপ করেছেন। একজন মাহি সম্পর্কে অনেকের অনেক এলার্জি রয়েছে কিন্তু আমার দৃষ্টিতে একজন মাহিই বড়ই প্রয়োজন ছিলো এই দুঃসময়ে ।
মানুষ বিরক্ত অসহায় অনিশ্চয়তা পরিবার ও সন্তানদের কথা বিবেচনায় এনে কিছুটা হলেও বাজার সত্তদা করা চাই ! প্রথম ধাক্কায় কিছু সার্থবাদী মানুষের আকারের অমানুষ গুলো নিজেদের ঘর ভর্ত্তি করেছে তাই বাজারে সঙ্কট সৃষ্টি হয়।আর এই সুযোগে দোকানদার নামক কিছু খসাই পণ্য অপ্রতুল বা সাপ্লাইয়ারদের উপর দোষ চাঁপিয়ে দিয়ে মহা লুঠের পসরা সাজায় ।
বিশেষ করে,আমাদের কামিউনিটির বাংলাদেশী মহাজনেরা একেকটি পণ্যের দামের চেয়ে পাচ গুণ বৃদ্ধি করে ভোক্তাদের পকেট কাটতে শুরু করে ।
দাম নির্ধারণ ও নিয়ণ্ত্রনে ছিলোনা কোন নিয়ম ! অসহায় মানুষ কাউন্সিল বা কাউন্সিলার কেহ বাজার নিয়ণ্ত্রনের পদক্ষেপ আমলে নেয়নি । স্ট্রান্ডার্ড এজেন্সি ছিলো ঘুমে ! প্রতিটি মানুষের বুকে ছিলো কান্না কিন্তু নিরুপায় ।
এমনি সময় বৃহশপতিবার রাতের কমিউনিটির বিবিসি চ্যানেলএসের রিয়ালিটি উইথ মাহী কমিউনিটি ভিত্তিক অনুষ্ঠানটি এবং এর উপস্থাপক ও আলোচকরা সময়ের প্রয়োজনে মানুষের চাওয়ার তাগিদ যেন পুরন করলেন।
একজন মাহী চিৎকার করছেন ডাকাত দের চিহ্নিত করছেন নিজের কষ্টের কথা কামিউনিটির মানুষদের অসহায়ত্ব কে যারা পুজি করে পাশবিকতা চালিয়ে যাচ্ছে তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন।
তার এই চেষ্টা ছিলো মানুষ গুলোর জন্য আশাও ভরসা ! যদিও একজন মাহী আইন প্রণেতা নয় জনপ্রতিনিধি নয় কিন্তু সমাজের মিরর হয়ে বলেছেন তোমরা নষ্ঠ !
তিনি বিজ্ঞাপনের লালসায় কাতর হননি ,মানুষকে অভয় দিয়ে সচেতন করার প্ৰানান্তন প্রয়াস নিয়েছেন।
হয়তো এতে ডাকাত চক্র একটু মানবিক হয়ে উঠবে।
কিন্তু আমার দৃষ্টিতে একজন মাহিই বড়ই প্রয়োজন ছিলো এই দুঃসময়ে !!